Header Ads Widget

বিশ্ব বঙ্গীয় সাহিত্য কলা আকাদেমি (Reg No:1900200271/2023)

সম্পাদক/সম্পাদিকা পরিচিতি: শ্রী অরুণ চাকমা

 

কবি পরিচিতি   


অরুণ চাকমার জন্ম - ২৯শে মে ১৯৬৪, ত্রিপুরা রাজ্যের বর্তমান কাঞ্চনপুর মহকুমা অন্তর্গত দশদা রবিদাস কার্বারী পাড়ায়। 

পিতার নাম - স্বর্গীয়  সুরেন্দ্র চাকমা, মাতার নাম স্বর্গীয়া চিকনকালা চাকমা। 

পেশা - সরকারি চাকরি জীবি।১৯৯৩-এ সরকারি ভাবে শিক্ষকতায় যোগদান, ৫ই সেপ্টেম্বর ২০০৬ ত্রিপুরা উপজাতি স্বশাসিত জেলা পরিষদের (শিক্ষা বিভাগ) পক্ষ থেকে (চৈলেংটায় ৪৫তম শিক্ষক দিবস উপলক্ষে) উনাকে বিশিষ্ট শিক্ষকের 'মানপত্র' দিয়ে সম্বর্ধনা জ্ঞাপন করা হয় এবং ২০০৯-এ প্রধান শিক্ষকের (প্রাথমিক বিভাগ) পদোন্নতি এবং পরে সার্কেল ইন্সপেক্টর পদেও বহাল ছিলেন। 

অপরদিকে নিজস্ব ভাষা চাকমা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গেও তিনি যুক্ত হন। সাহিত্য চর্চার যাত্রারম্ভ হয় দশদা "অগ্রগামী ক্লাব" এর সাহিত্য পত্র 'মিতালী 'তে 'চিঠি' নামক একটি কবিতার মধ্য দিয়ে। বর্তমানে রাজ্যের সমস্ত চাকমা সাহিত্যপত্র ও সংকলনে তাঁর লেখা প্রকাশিত।

''কিরাতভূমি সাহিত্য নিকেতন", "আন্তর্জাতিক ত্রিবেণী কাব্যচর্চা পর্ষদ", "আন্তর্জাতিক সাহিত্য ফোরাম," বিশ্ব শান্তি ও একতা অভিযান" এবং "ফুরবারেঙ প্রকাশনী সাহিত্য পরিষদ" এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। 

 প্রথম প্রকাশিত স্বধর্ম্মীয় গ্রন্থ (১) 'শীল-সমাধি-প্রজ্ঞা' নামে ধর্মগ্রন্থ সংকলন করে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে বহুলোকের উপকার সাধনে ব্রতী হয়েছেন।  বর্তমানে উনার নিজস্ব ২২ গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ৪০-৫০টি গ্রন্থের সম্পাদনা করেছেন তিনি। এছাড়াও বিশ্বের সর্বপ্রথম ত্রিবেণী কাব্য ঘরানা বা কাব্যশৈলীর উদ্ভাবক কবি অরুণ চাকমা ।

বর্তমানে ত্রিপুরা রাজ্য সরকার অনুমোদিত ৮৮টি প্রাইমারী স্কুলে চাকমা ভাষায় উনার লেখা পড়ানো হচ্ছে।

ভারত এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন সাহিত্য সংস্থা (সরকারি ও বেসরকারি) থেকে সাহিত্য চর্চার জন্য "কবি রত্ন, সাহিত্য রত্ন, শান্তি রত্ন, সাহিত্য জ্যোতি, কাব্য জ্যোতি, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি সম্মান, বিশ্ববাংলা সাহিত্য গৌরব সম্মান, ভারতের রাজধানী দিল্লিতে পেয়েছেন "ড. বি.আর. আম্বেদকর জাতীয় সম্মান পদক-২০২১" প্রভৃতি সম্মান ও খেতাব পেয়েছেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ